المدة الزمنية 1:22

কম্পিউটার সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্টান। সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্টান ২০১৯। সিলেট জেলা

بواسطة My Smart Info
63 مشاهدة
0
2
تم نشره في 2019/10/22

কম্পিউটার সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্টান। সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্টান ২০১৯। সিলেট জেলা বারাকা কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এর জানুয়ারী ২০১৯-জুলাই ২০১৯ইং পর্যন্ত ০৬ মাস মেয়াদী কম্পিউটার প্রশিক্ষন কোর্স এর সার্টিফিকেট বিতরনী অনুষ্টান গত কাল বিকাল ০৪.০০ ঘটিকার সময় অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান ও জৈন্তাপুর আওয়ামীলীগ এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জননেতা জনাব কামাল আহমদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১নং নিজপাট ইউনিয়নে স্বনামধন্য সদস্য জনাব হুমায়ুন কবির খান, এছাড়াও উক্ত অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবী, সংবাদকর্মী ও কম্পিউটার প্রশিক্ষন প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা। উক্ত অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জননেতা জনাব কামাল আহমদ। তিনি ছাত্র/ছাত্রীদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ জিবনে কম্পিউটার এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে তুলে ধরেন। তিনি বলেন জীবিকা নির্বাহ করে বেঁচে থাকতে হলে, আজকের দিনে কম্পিউটার শিখতেই হবে। এই কথাটা আর নতুন করে বলবার কিছু নেই। শুধু যে কম্পিউটার সংক্রান্ত কাজ করতে হলেই কম্পিউটার ব্যবহার প্রয়োজন, তা নয়। যে কাজ কম্পিউটার-নির্ভর নয়, সেখানেও কম্পিউটার জানা একটা অতিরিক্ত যোগ্যতা বলে বিবেচিত হয়। তিনি মেয়েদের উদ্দেশ্য বলেন বর্তমান যুগে মেয়েরা সব দিক থেকে এগিয়ে। পিছিয়ে নেই কোন দিক দিয়ে। তাই আজকে মেয়েদের ও কম্পিউটার শিখে পুরুষের পাশাপাশি তাদের অবস্থান ও শক্ত করতে হবে। এক জন কর্মীর যদি কি-বোর্ড কী করে চালাতে হয় জানা না থাকে তা হলে সামান্য ই-মেল চেক করা বা তার জবাব দেওয়াই ঝকমারির পর্যায়ে চলে যায়। কম্পিউটারের ব্যবহার এক জন কর্মীর উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে দেয় অনেক গুণ। আসলে কম্পিউটার শিক্ষা হল এটা একটা প্ল্যাটফর্ম, জীবন গড়ে নেওয়ার জন্য যে ট্রেনেই তুমি উঠতে চাও না কেন, এই প্ল্যাটফর্মে তোমায় পৌঁছতেই হবে। আরোও বলেন আগামী বছরে সিলেট আইটি সেন্টারে ২০-২৫ হাজার জনবল নিয়োগ করা হবে। উক্ত সেন্টারে ২-৩ হাজার কম্পিউটার অপাটের নিয়োগ করা হবে। তাই কম্পিউটার কোর্স করে রাখা আমাদের অত্যন্ত জরুরী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য জনাব হুমায়ুন কবির খাঁন কম্পিউটার শিখার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বারাকা কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এর মান সম্পন্ন প্রশিক্ষন এর কথা ছাত্র/ছাত্রীদের সামনে তুলে ধরেন।ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি প্রত্যয়, একটি স্বপ্ন। এটি বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠান প্রথম সোপান। বাংলদেশকে একটি সৃজনশীল ও মেধাভিত্তিক শিল্পোন্নত দেশে পরিণত করার প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমি মনে করি, নাগরিকরা কম্পিউটার শিক্ষায় মনোযোগী হলে সরকারের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সহজ হবে। তা ছাড়া এমন দিন দূরে নয় যখন কম্পিউটার শিক্ষাই হবে নাগরিকদের সাক্ষরতা যাচাইয়ের মাপকাঠি। তাই আমাদের নিজেদের স্বার্থেই কম্পিউটার শিখে ভবিষ্যতের যোগ্য নাগরিক হয়ে উঠতে হবে।বর্তমান বিম্বের দিকে তাকিয়ে দেখ। সর্বকেক্ষেত্রে কম্পিউটার উত্তরোত্তর খুলে দিচ্ছে নতুন সম্ভাবনার দ্বার। যেসব কাজ মানুষের পক্ষে করা অসম্ভব ছিল, কম্পিউটার আবিষ্কারের পরর সেসব কাজ এখন অনায়াসেই করা যাচ্ছে। যা ছিল অত্যধিক সময় ও ব্যয়সাপেক্ষ, তা এখন স্বল্প ব্যয়ে চোখের পলকেই করা সম্ভব হচ্ছে। এছাড়া উক্ত অনুষ্ঠানে বারাকা কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এর পরিচালক জনাব জুবায়ের আহমদ তিনি ছাত্র/ছাত্রীদের সামনে তার দিকনিদেশর্না মূলক বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন কম্পিউটার শিক্ষা নিয়ে সচেতনতা গত দেড় দশকে বেড়েছে অনেকটাই। তাই নতুন যে ছেলে বা মেয়েটি কম্পিউটার শিখতে আসছে, তার কোর্স বেছে নেওয়ার কাজটা এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। যে ধরনের কোর্সগুলির সব চেয়ে বেশি চাহিদা, তার মধ্যে রয়েছে বেসিক কম্পিউটার কোর্স। কম্পিউটার শিক্ষা শুরু করার সময়টাও জানা। মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে ছুটির সময়টা। কিন্তু সব চেয়ে বড় প্রশ্ন কোথায় শিখব ? কম্পিউটার শিক্ষার প্রতিষ্ঠান এখন পাড়ায় পাড়ায়, আর ‘নামী দামি’ প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বড় কম নয়। তাদের বিজ্ঞাপনের দাপটও তেমন। ফলে বিভ্রান্ত পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকেরা। এই বিভ্রান্তির সমাধান নিয়ে হাজির রয়েছে বারাকা কম্পিউটা ট্রেনিং সেন্টার। এই প্রতিষ্ঠানটি গরিব ও অসাহয় শিক্ষার্থীদে কম খরচে কম্পিউটার শিখার ব্যবস্থা করে থাকে। আমাদের সেন্টারে প্রশিক্ষন নিয়ে আজকে অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন সরকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে চাকরি করছে।

الفئة

عرض المزيد

تعليقات - 1